উত্তর: ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীকে যদি কেমোথেরাপি তথা ক্যান্সারের ঔষধ রোগীর শিরার মাধ্যমে সরাসরি রক্তে দেওয়া হয় তাহলে তাতে ভঙ্গ হয়ে যাবে। কেননা, এতে ওষুধ শিরা-উপশিরার মাধ্যমে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং রক্তের সাথে মিশে যায়।
এ ধরণের রোগীর যদি সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে তাহলে প্রতিটি রোযার বিনিময়ে একজন গরীব-অসহায় মানুষকে একবেলার খাবার দিলেই ফিদিয়া আদায় হয়ে যাবে। আর যদি সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাহলে ফিদিয়া দেয়া যাবে না বরং সুস্থ হলে রোযা কাজ করতে হবে।
উল্লেখ্য যে, অনুরূপভাবে যে স্যালাইন বা ইনজেকশন পুষ্টির বিকল্প হিসেবে দেয়া হয় তাতেও রোযা ভঙ্গ হবে। অর্থাৎ রোগী যদি মুখ দিয়ে খাদ্য গ্রহণ করতে না পারে তখন বিকল্প পন্থা হিসেবে শরীরে স্যালাইন বা ইনজেকশন দেয়া হয়। তাহলে এ প্রক্রিয়াটি ‘খাদ্য গ্রহণ’ হিসেবে গণ্য হবে এবং তাতে রোযা ভঙ্গ হবে।
অন্যান্য অসুখ-বিসুখে যদি মাংস পেশীতে ইনজেকশন দেয়া হয় তাতে রোযা ভঙ্গ হবে না ইন শা আল্লাহ। (শাইখ সালেহ ফাউযান এর ফতোয়া-সংক্ষিপ্ত) আল্লাহু আলাম।
লেখাঃ আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলিল (আল্লাহ্ তাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন
আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক ইন শা আল্লাহ ’ লেখাটি শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে!
2 Comments
Best Article . Learn More about Technology
ReplyDeletehttps://www.mrlaboratory.info/
Best Article . Learn More about Technology
ReplyDeletehttps://www.mrlaboratory.info/